মাশরুম চাষের পরে মাশরুমের বিপণন করা গুরুত্বপূর্ণ।মাশরুম সঠিকভাবে বিপণন করতে পারলে অনেক লাভ করা সম্ভব। তাই মাশরুম চাষ করার সাথে মাশরুম বিপণন বা মার্কেটিং করার পদ্ধতিও ভালোভাবে জানতে হবে।মাশরুম কোথায় কোথায় বিক্রি করা যায় তা জানতে হবে।
কার্বোহাইড্রেট: মাশরুমে চিনি এবং স্টার্চ কম থাকে এবং ডায়াবেটিস এবং স্থূলতায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা এটি খেতে পারেন।
মাশরুম স্পন ও পাইকারী ক্রয়-বিক্রয় কেন্দ্র
যে কোনো মৌসুমে মাশরুম চাষের জন্য একটি নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ এবং নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা অপরিহার্য।
মাশরুম প্রোটিন সমৃদ্ধ সবজি হওয়ায় একে সবজি মাংসও বলা হয়। ১০০ গ্রাম শুকনো মাশরুমে ২০-৩০ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।
এরপর একটি পলিব্যাগের মধ্যে প্রায় দু’ইঞ্চি পুরু করে খড় বিছিয়ে নিন। তার উপর ব্যাগের ধার ঘেঁষে বীজগুলোকে ছড়িয়ে দিন।
প্রথমে মাশরুম চাষ কেন্দ্র থেকে বীজ বা স্পন সংগ্রহ করতে হবে। এরপর এক কেজি ওজনের ১ টি বীজের পলিথিন খুলে ভিতরের কম্পোস্ট গুঁড়ো করে নিতে হবে।
মাশরুমে শর্করার পরিমাণ কম থাকায় এই খাবারটি বহুমূত্র রোগীদের জন্য আদর্শ খাবার।
মাশরুম ক্লোরোফিলবিহীন ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ এবং নতুন ধরনের সবজি যা সম্পূর্ণ হালাল, সুস্বাদু, পুষ্টিকর ও উচ্চ খাদ্যশক্তি এবং ভেষজগুণে ভরপুর। এটি একটি ঔষধিগুণ সম্পূর্ণ খাবার। এর মধ্যে রয়েছে ২৫-৩০% প্রোটিন যা অত্যন্ত উন্নত ও নির্ভেজাল। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে এটি বিভিন্ন জটিল রোগের প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে থাকে। এটির রয়েছে নানাবিধ ব্যবহার যেমন:-
মাশরুমে মাছির প্রকোপ দেখা দেয়
পোকামাকড় ও রোগবালাই দমনঃ অরগানিক বা জৈব উপায়ে মাশরুম চাষের ক্ষেত্রে মাশরুমে মাছির উপদ্রপ দেখা দিলে বিভিন্ন প্রকার click here লাইট ট্রাপ ব্যবহার করে তা দমন করা যেতে পারে। এছাড়া মাশরুমে সবুজ বাদামি বা নীল মোল্ড দেখা দিলে লবণ দ্বারা আক্রান্ত স্থান কাভার করে দিয়ে তা দূর করা যায়।
চ. মাপ মতো বেড তৈরির জন্য একটি কাঠের তলাবিহীন বাক্স (১ মিটার ঢ৩০ সে.মি. ঢ ৩০ সে.মি. আয়তনের)।
এরপরে প্যাকেটে দশ থেকে বারোটা ছোট ছোট ছিদ্র করে তুলা দিয়ে ছিদ্রের মুখ বন্ধ করে দিন এতে করে স্বাভাবিক বাতাস চলাচল বজায় থাকবে এবং এর ভিতর কোনো ধুলাবালিও ঢুকতে পারবে না।
নিয়মিত মাশরুম থেকে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি হয়। রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর হয়।